সময়ে খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুম, এই দু’টিকে যত অবহেলা করবেন, ততই বাবা হওয়ার সম্ভাবনা কমবে। বন্ধ্যাত্ব প্রতিরোধে সাহায্য করে এমন কিছু খাবার রাখুন পাতে। যেমন- মাছ, আমন্ড, মৌসুমী ফল, শাক-সবজি, প্রচুর ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার। ফলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যেমন এই প্রতিবন্ধকতা কমায়, তেমনই দই, দুধ জাতীয় খাবারের ভিটামিন ই-ও এই সমস্যা দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এড়িয়ে চলুন ঝাল-মশলার খাবার।অতীতে কুসংস্কার ও অশিক্ষার কারণে নারীকেই বন্ধ্যাত্বের দায়ভার বহন করতে হতো। কিন্তু বর্তমান আধুনিক গবেষণা ও বিজ্ঞান বুঝিয়েছে, নারী-পুরুষ সমানভাবে বন্ধ্যাত্বের অংশীদার। স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রায় ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের কারণ হন পুরুষরাও।
